ইন্দুরকানী, পিরোজপুর
বেপরোয়া ইজিবাইক ঘন্টার ব্যাবধানে ২ টি এক্সিডেন্ট ইন্দুরকানীতে ১৬ জুলাই শনিবার সকালে উপজেলার আউড়াপোল এলাকায় বেপরোয়া গতির একটি ইজিবাইকের ধাক্কায় এক রিক্সাচালকে মুমুর্ষ অবস্থায় উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজে পাঠান হয়েছে। স্থানিয় সুত্রে জানা যায় উপজেলার উত্তর ভবানীপুর গ্রামের আঃ বারেক হাওলাদারের ছেলে ইমরান (২৫) প্রতিদিনের মত সকালে রিক্সানিয়ে বেরহয়ে উপজেলার আউড়াপোল নামক স্থানে এলে বিপরিত দিক থেকে আসা একটি বেপরোয়া গতীর ইজিবাই তার রিক্সাটি সজোরে ধাক্কাদেয় সাথে সাথে ছিটকে পরে ইমরানের চোখ ও মাথায় আঘাত লেগে ফেটেযায় । স্থানিয়রা তাকে উদ্ধারকরে স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন। অবস্থা গুরুতর হওয়ায় উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক বিশ^জিত সরকার তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। এদিকে ঘন্টার ব্যাবধানে সরকারী ইন্দুরকানী কলেজের সামনে অপর একটি ইজিবাইক রিফাত নামের ৪ বছরের একশিশুকে চাপাদেয় শিশুটির বাড়ি উপজেলার পাশ^বর্তী হোগলাবুনিয়া গ্রমে বাবা প্রবাসি জাকির হোসেন, বাবা মায়ের সাথে ডাক্তার দেখাতে এসেছিলেন শিশুটি রিফাতকে উদ্ধারকরে স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে তার আঘাত গুরুতর বলে ডাক্তার বলে এবং সাথে সাথে পিরোজপুর জেলা হাসপাতালে পাঠান হয়েছে। স্থানিয় প্রতক্ষ্যদর্শিরা বলেন ইজিবাইকের অনেক ড্রাইভার অপরিপক্কা তাদের নিয়ন্ত্রন করার মত কোন সংস্থা নাথাকায় তার বেপরোয়া ভাবে গাড়ি চালায় কোন রকম একটা গাড়ি হলেই হয়, না আছে লাইসেন্স না আছে কোন কাগজ পত্র, এদের সাথে রয়েছে রাস্তার আরএক দানব নছিমন ভটভটি এদের কোন নিয়ন্ত্রন সংস্থা নেই যে এদের কিছু একটা করা যায়। এরা কয়েক হাজার ইট বোঝাইকরে রাস্তায় চলাচলকরে আর যখন কোন দুর্ঘটনা ঘটে তখন সব শেষ। যদি এদের কোন জবাদিহির মধ্যে না আনা যায় তবে রোড এসিডেন্ট রোধকরা সম্ভব নয় বলে অনেকেই মনে করেন। সচেতন জনগন মনেকরে এখন যদি ইজিবাইক ও নছিমনের গতিরোধ করা না যায় তবে কোন ভাবেই রাস্তার দুরর্ঘটনা রোধহবেনা।