বিশেষ প্রতিবেদক:
মফস্বল সাংবাদিকার পাতায় পাতায় বিচরণ করেন চারণ সাংবাদিক মনোনেশ দাস । ময়মনসিংহ বিভাগের গ্রামাঞ্চল কিংবা শহরাঞ্চল থেকে তুলে আনেন বৈচিত্রময় সংবাদ। প্রান্তিক মানুষের সুখ দু:খ আনন্দ বেদনা চাওয়া পাওয়া তুলে আনেন প্রিন্ট সংবাদপত্র ও অনলাইন মিডিয়ার পাতায়। চারণভূমি ময়মনসিংহে সাংবাদিকতার রাজার ভূমিকায় তিনি। ভিন্ন স্বাদের দুর্লভ সংবাদ সৃষ্টির রাখাল প্রকৃত চারণ সাংবাদিক । চারণ সাংবাদিকের জন্ম ১৯৭৫ এর ২৩ মার্চ মুক্তাগাছা উপজেলার মুজাটি গ্রামে। গ্রামের মানুষ, গাছপালা, পশুপাখি অনুসন্ধানী লেখক।
সচিত্র প্রতিবেদন তার চারণ সাংবাদিকতার দীক্ষা। মফস্বল সাংবাদিকতার প্রতিটি বিষয়েই তার লেখা পাঠকপ্রিয়তার শীর্ষে। নব্বইয়ের দশকে তার লেখা প্রকাশ পেত ময়মনসিংহের আঞ্চলিক দৈনিক জাহান পত্রিকায়। প্রিন্টযুগে এর মাধ্যমেই পাঠকপ্রিয় মনোনেশ দাস । তৎকালীন জাহান সম্পাদক প্রয়াত শেখ হাবিবুর রহমানের অনুপ্রেরণায় প্রান্তিক সংবাদের শিকড় সন্ধান করেন। জাহানে প্রকাশের পর ময়মনসিংহ সাংবাদিক মহলে অনুপ্রেরণা সৃষ্টি করে ।
বেশিরভাগ লেখাই নিজের মতো করে ভিন্ন আঙ্গিকে ব্যাখ্যা দেন মনোনেশ দাস । তার সৃষ্ট অসংখ্য সংবাদ আছে যা হাজার বছর ধরে ছিল আঁতুরঘরে । পাঠকের মধ্যে আঞ্চলিক প্রেম জাগাতে অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে প্রতিবেদন তৈরিতে বিচরণ করেন ময়মনসিংহ সদর , মুক্তাগাছা, ভালুকা, ঈশ্বরগঞ্জ, নান্দাইল, ফুলপুর, হালুয়াঘাট, তারাকান্দা, ধোবাউড়া, ত্রিশাল, ফুলবাড়িয়া, গফরগাঁওসহ উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে।
সংবাদপত্রের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকেও তিনি পাঠকপ্রিয়ায় খ্যাতি অর্জন করেন। গুগল বদৌলতে মনোনেশ দাস অনেক লেখাই উঠে আসে । মুক্তাগাছা শহরের ডিস্পেন্সারি রোড আর মেইনরোড ঈশ্বরগ্রাম বাসায় মা মীরা দাস, স্ত্রী সম্পা রায় দাস, মেয়ে সুপ্রিয়া দাস এবং ছেলে প্রভাষ দাসকে নিয়ে বসবাস করেন।