সাব্বির আব্বাসী
টাঙ্গাইল এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী শুধু মাত্র নির্বাহী প্রকোশলী নন তিনি টাঙ্গাইল এলজিইডির আর্শীবাদ। তাকে বলা হয়ে থাকে টাঙ্গাইল এলজিইডির বর পুত্র। জানা যায়, মিঃ রফিকুল ইসলাম টাঙ্গাইল এলজিইডিতে নির্বাহী প্রকৌশলী হিসাবে ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ এ যোগদান করে তিনি তার গতিশীল কর্ম তৎপরতা সৎ সাহসী, মেধা দিয়ে একজন চৌকস প্রকৌশলী হিসাবে এলজিইডির সকল উন্নয়ন কর্মকান্ডে তিনি নিজেকে একজন নির্ভীক সাহসী প্রকৌশলী হিসাবে সংশ্লিষ্ট সকলের মধ্যে স্থান করে নিয়েছেন। তিনি প্রমান করতে সক্ষম হয়েছেন তিনি জনগণের সেবক। দুর্নীতি বাজ ঠিকাদার ও কর্ম কর্তা কর্মচারীদের নিকট তিনি আতংক। তিনি টাঙ্গাইলের দায়িত্ব গ্রহণের পর এলজিইডির ১২টি উপজেলা সহ নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয়কে তিনি অনিয়ম দুর্নীতি ও ঘুষ মুক্ত কার্যালয়ে পরিণত করেছেন। তার গতিশীল কর্ম তৎপরতায় এলজিইডিতে তার দায়িত্ব গ্রহণের পূর্বের সকল উন্নয়ন কাজ সঠিক ভাবে সম্পন্ন করে যাচ্ছেন। কোথাও কোন অনিয়মের সংবাদ পেলে তিনি সাথে সাথেই গিয়ে সরকারী নীতিমালা মোতাবেক কাজ বুঝে নেন।
তার অধীনস্থ কর্মকর্তা কর্মীচারীদের তিনি সঠিক ভাবে পরিচালনা করার ফলে টাঙ্গাইল এলজিইডিতে গতি ফিরে এসেছে। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর উন্নয়ন কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়েছে এবং হচ্ছে। তিনি তার উদ্ভাবনী ভাবনা ও সরকারী উন্নয়ন কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন করার জন্য তিনি বদ্ধ পরিকর। তথ্যানু সন্ধানে জানা যায়, জানুয়ারী ২০০৮ থেকে অদ্যবধি পর্যন্ত হাতে নেয়া এলজিইডির কাজগুলো সঠিক ভাবে অর্জন হয়েছে। সরকারী নিয়ম নীতি মোতাবেক সকল কাজ সম্পন্ন হয়েছে এবং হচ্ছে। ২০০৮ সন হতে অধ্যবধি পর্যন্ত টাঙ্গাইল এলজিইডির মাধ্যমে দুই হাজার সাতশত তেরাশি কোটি ছত্রিশ লক্ষ চৌত্রিশ হাজার টাকার ৪৭৯টি উন্নয়ন কাজ সঠিক ভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে। কাজগুলো হলো ১৪৬৫ কি: মি: সড়ক পাকা করন। রাস্তা রক্ষনা বেক্ষন ১৬২২.৩৮ কিলোমিটার। ১০০ মিটারের বড় ব্রীজ নির্মাণ ৪২৫৬.০৮ মি:। ব্রীজ / কাল ভার্ট নির্মাণ মি: ১০০ মিটারের নীচে ৪০৩১.৭২ মি:। ৫টি সুইচ গেট নির্মাণ ২৫.৮০ কি:মি: বাধ নির্মাণ। ২৫ কি: মি: খাল খনন। ৫৬ টি গ্রোথ সেন্টার / হাট বাজার উন্নয়ন। ১১টি উপজেলা কমপ্লেক্স নির্মাণ। ৪১ টি ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স নিমার্ণ করা হয়েছে। ১০০.৪১ কি: মি: বৃক্ষ রোপন। ৮৮১টি প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্মাণ ও পুন: নির্মাণ / সম্প্রসারন করা হয়েছে। ১০টি উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ করা হয়েছে।
১৫১টি ভ‚মিহীন ও অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য বাসস্থান নির্মাণ করা হয়েছে। টাঙ্গাইলে ১২টি র্সাভার স্টেশন নির্মাণ, ৯টি মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি স্থাপনা ও সংরক্ষণ ও পুন: নির্মাণ করা হয়েছে। ২৮টি ইউনিয়ন ভ‚মি অফিস নির্মাণ করা হয়েছে। ১২টি মুক্তিযোদ্ধের ঐতিহাসিক স্থান সমূহ সংরক্ষণ ও মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি যাদুঘর নির্মাণ করা হয়েছে। এ সকল উন্নয়ন কাজ সরকারী নীতি মালা ও সিডিউল মোতাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ রফিকুল ইসলাম এর গতিশীল কর্ম তৎপতায় সম্পন্ন হয়েছে। টাঙ্গাইল এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলীর কর্ম দক্ষতায় সং¯িøষ্ট সকল উন্নয়ন কর্মকান্ড সম্পন্ন হয়েছে এবং হচ্ছে। নির্বাহী প্রকৌশলী প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছেন তিনি জনগনের সেবক। রফিকুল ইসলাম টাঙ্গাইল এলজিইডির সকল উন্নয়ন কাজে চিরস্বরণীয় এবং কিংবদন্তী হয়ে থাকবেন।